নবীগঞ্জ উপজেলা আনসারের এ কর্মকর্তা একই উপজেলায় দীর্গ দিন কর্মরত থাকার সুবাদে তিনি আনসার ভিডিপির ডিপার্টমেন্টকে বৃদ্ধা আঙ্গুলী প্রর্দশন করে মানছেন না আনসার বাহীনির নিয়ম শৃংখলা।
এ বিষয়ে উপজেলার ভাতা ভুক্ত দলনেতা ও দল নেত্রীকে জিঙ্গাসাবাদে জানাযায় যে, কিছু সংখ্যক সদস্য সদস্যাদেরকে সুবিধা দিয়ে সাথে বহিরাগত স্হানীয় কিছূ নেতাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলে আনসার অফিসকে বানিয়েছেন দুর্নীতির এক স্বর্গরাজ্য। বহিরাগত দালালদের প্রভাব বিস্তারের ভয়ে প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছেন না অন্যান্য কর্মরত ভাতা ভুক্ত আনসার ভিডিপি সদস্য ও সদস্যাগন। এ কর্মকর্তার দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলা বা প্রতিবাদ করার কোন প্রকার সাহস পাচ্ছেন না পাতা ভুক্ত সদস্যরা। দুর্নীতিবাজ ফাতেমা খাতুন নবীগঞ্জ বিগত উপজেলা নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে ১২ থেকে ১৩ জন লোক দিয়ে ডিউটি পালন করিয়েছেন। অপর দিকে টাকা ছাড়া ডিউটি পালন করতে দিতেন না কাউকে তাছাড়াও দায়িত্ব পালন কারী সদস্য সদস্যাদের নিকট থেকে ৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এ ঘঠনায় তার বিরুদ্ধে একটি বিভাগীয় মামলা দায়ের হয়েছিল কিন্ত রহস্য জনক কারনে ঐ মামলায় আজও দেখেনি ন্যায় বিচারের মুখ।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ জেলার কিছু স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলে এবং কয়েকটি লিখিত অভিযোগের বৃত্তিতে তৎকালিন জেলা কমান্ড্যান্ট অরুপ রতন পালকে সভাপতি করে এসব দুর্নীতির বিরুদ্ধে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। উক্ত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ফাতেমা খাতুনের শীর্ষ দুর্নীতির ফিরিস্তি যথাযত প্রমান পাওয়া গেলেও এ পর্যন্ত ঝুলে আছে সেই তদন্ত প্রতিবেদন ফাইল। এদিকে নবীগঞ্জ পৌড় এলাকার ৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্ধা মোছাঃ জুলি আক্তার পিতা কবিরাকে ১ নং ওয়ার্ডে ওয়ার্ড দলনেত্রী হিসাবে নিয়োগ দিয়েছেন। যা অত্র আনসার ভিডিপি বাহীনির গঠনতন্ত্র নিয়ম আনুসারে আইন বহিভুত অনিয়ম ও বেআইনি। পৌড় সভার নিজ নিজ ওয়ার্ডে উপযুক্ত লোক থাকা সত্বেও স্হায়ীলোক নিয়োগ না করে পৌড়সভার এক ওয়ার্ডের লোক আরেক ওয়ার্ডে এমনকি ইউনিয়নের বাসিন্ধা লোককে নিজ পছন্দের লোক হওয়ায় তাদেরকে বাতিল না করে পুর্নবহাল রেখে ভাতা দিচ্ছেন। এটা কতটুকু সঠিক তা আনসার ভিডিপি সংবিধান কর্মকর্তাগনই ভাল জানেন। এ বিষয়ে কেহ মুখ খুলতে চাইলেই এ কর্মকর্তা সদস্যদের হুমকী দিয়ে বহিরাগতদের ফোন করে এনে তাদেরকে করান লাঞ্চিত, এজন্য ভয়ে ফাতেমা খাতুনের বিরুদ্ধে কেহ কথা বলতে বা প্রতিবাদ করতে সাহস পাননা বলে অভিযোগ করে।
নবীগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের প্রশিক্ষন প্রাপ্ত সদস্য সদস্যাগন জানান যে, আনসারের এ মহিলা কর্মকর্তা ফাতেমা খাতুন তিনি নবীগঞ্জ আসার পর হইতেই জাতীয় নির্বাচন সহ বিভিন্ন নির্বাচন ও সারদীয় দূর্গা পুজায় এ উপজেলায় পর্যাপ্ত পরিমান প্রশিক্ষন প্রাপ্ত লোক থাকা সত্বেও তিনি দালালদের মাধ্যমে অল্প টাকায় চুক্তিবৃত্তিতে অপ্রশিক্ষিত লোকদের দিয়ে ডিউটি করান। আর এভাবে তিনি অল্প সময়ে রাতারাতি বনেগেছেন অনেক টাকার মালিক। ভাতাভুক্ত দলনেতা দলনেত্রীরা জানান যে, আমরা চাকুরীর ভয়ে কোন প্রকার প্রতিবাদ করতে সাহস পাইনা,কারন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বল্লেই ফাতেমা খাতুন আমাদেরকে চাকুরি থেকে বরখাস্ত করে দিবেন বলে হুমকী দেন। এবার জাতি জানতে চায়, গৌরভ উজ্জল আনসার প্রশাসনের কাছে দেশবাসী জানতে চায়, এসব দুর্নীতিবাজ মহিলা কর্মকর্তা সহ আরও যারা এখনও বিভিন্ন অফিস সেক্টরে রয়েছেন দালাল গুন্ডা বাহীনি তৈরী করে দাপটের সাথে মাথা উচু করে অফিস কার্যালয়ে তাদের ঘুষ বানিজ্য ব্যাবসার মধ্যদিয়ে রতারাতি কোটিপতি। কবে হবে দুর্নীতি থেকে মুক্ত আনসার বাহিনী।
এই সাইটের সব ধরণের সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও এবং ভিডিও কন্টেন্ট কপিরাইট আইন দ্বারা সুরক্ষিত। বিনা অনুমতিতে এই কন্টেন্ট ব্যবহারের প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং আইনত শাস্তিযোগ্য। আমরা আমাদের ব্যবহারকারীদের একটি সুরক্ষিত ও তথ্যবহুল অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আমাদের নিউজ সাইটের মাধ্যমে পাওয়া যেকোনো তথ্য ব্যবহারের আগে দয়া করে সেই তথ্যের উৎস যাচাই করতে ভুলবেন না। আপনাদের সমর্থন এবং সহযোগিতা আমাদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। আমাদের সাথেই থাকুন, সর্বশেষ খবর এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য পেতে।
