বাঙ্গালী বীরের জাতি- একথা শুনতে সকলেরই আত্মতৃপ্তি, নিজেকে গৌরবান্নিত মনে করি এবং প্রতিটি দেশ প্রেমিক বাঙ্গালীর এমন মন-মানসিকতা থাকাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু “হুজুগে বাঙ্গলী” তগমা বাঙ্গালীকে কে বা কাহারা দিয়েছিল তার সঠিক তথ্য বা ইতিহাস জানা না গেলেও সহস্ত্র বৎসরের ঐতিহ্যে ভরপুর এই “তগমা” এখনো খন্ডানো যায়নি। বাঙ্গালীর ঘরে অনেক কৃতিমান নর-নারীর জম্ন হলেও বাঙ্গালীর চরিত্রের এই কালিমা লোপন করতে পারে নাই; এ ছাড়া ভবিষ্যতে এ কালিমা লোপন হওয়ার লক্ষন দেখা যাচ্ছে না। “গুজব” বাঙ্গালী সমাজে আগেও ছিল, বর্তমানে মহামারী আকার ধারন করেছে। কারন পূর্বে গুজব থেকে মবের সূচনা হতো, এখন মব হয় উদ্দেশ্যে মূলক, প্রতিহিংসা পরায়ন। বর্তমানে সোসাল মিডিয়া গুজবকে ত্বরান্বিত করতে অগ্রনী ভূমিকা পালন করে।বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে মনে হয় মানুষের “বিবেক” যেন কর্পূরের মত ধোয়ায় মিশেযাচ্ছে। ধরা যাক, একজন যদি বলে- “ইন্দীরা গান্ধীর সন্তান নাই”, তখন মানুষ কোন চিন্তা ভাবনা ও তদন্ত ছাড়াই বলা শুরু করবে যে- “সঞ্জয় গান্ধী ও রাজীব গান্ধী কোন মায়ের সন্তান”? “মিথ্যায়ন” শব্দটি নতুন আবিস্কার করলাম। কারন “মিথ্যা” যখন জাতিয়করন (ঘধঃরড়হধষরুধঃরড়হ) হয়ে পড়ে তখন “মিথ্যায়ন” নামক নতুন শব্দটি আমার অত্র আর্টিকেল আবিস্কার বা আর্ভিভূত করা ছাড়া অন্য কোন ডধু ছিল না। আমরা প্রয়োজন ছাড়া মিথ্যা কথা বলি অথবা মিথ্যাকে সংযোগ না করলে আমাদের কোন বক্তব্য যেন পূর্ণতা পায় না। ব্যক্তির মিথ্যা, আর রাষ্ট্রীয় চেয়ারে বসে মিথ্যা তথ্য প্রদান অথবা মিথ্যাকে সত্য হিসেবে মূল্যায়ন করাএক কথা নয়; যদিও ইহা একটি নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয়। চাহিদা মোতাবেক অর্থ প্রদান করলেই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী/কর্মকর্তারা সত্যকে মিথ্যায় পরিনত করতে দ্বিধা বোধ কর না।রাষ্ট্র কর্তৃক জনগনকে অধিকার বঞ্চিত রাখার বা ধোকা দেয়ার জন্য “মিথ্যা” অন্যতম হাতিয়ার যা “মিথ্যায়ন” হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।
রাষ্ট্র নিজেও মিথ্যার আশ্রয় নেয়। এখন প্রকাশ পাচ্ছে যে- তৎকালীন পুলিশ প্রধান ড. জাবেদ পাটোয়ারী “গায়েবী মোকদ্দমা” পরিকল্পনাকারী। শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করা পুলিশের দ্বায়িত্ব, কিন্তু রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে মিথ্যা ও কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে বিরোধী দলকে দমন করার দ্বায়িত্ব রাষ্ট্রযন্ত্র বা পুলিশের নহে। পুলিশ আইন’ ১৮৬১ (ঞযব চড়ষরপব অপঃ, ১৮৬১) এর মাধ্যমে বৃটিশ-ভারতে পুলিশ আইনানুগ বাহিনী হিসেবেপূণ: গঠিত হয়, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল অপরাধীউবঃবপঃরড়হ (অর্থাৎ অপরাধীকে চিহ্নিত) এবং অপরাধচৎবাবহঃরড়হ (অপরাধ যাহাতে সংগঠিত না হয় মর্মে প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা গ্রহন)। ২২/০৩/১৮৬১ খৃষ্টাব্দে উক্ত আইন জারী হয় যার প্রস্তাবনায় সুষ্পষ্ট লিখা রয়েছে – “ডযবৎব ধং রঃ রং বীঢ়বফরবহঃ ঃড় ৎব-ড়ৎমধহরুব ঃযব ঢ়ড়ষরপব ধহফ ঃড় সধশব রঃ ধ সড়ৎব বভভরপরবহঃ রহংঃৎঁসবহঃ ভড়ৎ ঃযব ঢ়ৎবাবহঃরড়হ ধহফ ফবঃবপঃরড়হ ড়ভ পৎরসব, রঃ রং (ঞযব চড়ষরপব অপঃ ১৮৬১) বহধপঃবফ”সংবিধানের তৃতীয় ভাগে “মৌলিক অধিকার” চ্যাপ্টারে জনগনের অধিকার নিশ্চিত করা হলেও রাষ্ট্র বিভিন্ন ভাবে মিথ্যার আশ্রয় গ্রহন করে গণতান্ত্রিক চর্চাকে গলাটিপে ধরে এবং বৃটিশ, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ সব সরকারের শাসনামলের এটাই ইতিহাস। এজন্যই জনরোষে যুগে যুগে ১/১১ এবং ৫ইং আগষ্ট সংঘঠিত হয়।পৃথিবীর অন্যান্য রাষ্ট্রেও এর নজীর রয়েছে। উল্লেখ্য: শেখ হাসিনা আমলের “গায়েবী মামলা” এখন ভিন্নরুপ ধারন করেছে। এখন চলছে “মামলা বানিজ্য”। শত্রুতা করে “বৈষম্য মামলায়” নাম ঢুকাতে টাকা, নাম কাটতে টাকা, এমনকি ঘরে ঘুমাতে হলেও পুলিশকে নয় নেতানামধারী চাঁদাবাজদের টাকা দিতে হয়। গায়েবী মামলার বাদী ছিল শেখ হাসিনার পুলিশ, ড. ইউনুস আমলের মামলার বাদী হয় পদধারী চাদাবাজরা। ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তি মামলা অবশ্যই করবে, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে অর্থ বিনিময় বিষয়টি চাঁদাবাজীতে পরিনত করেছে। বিচার বিভাগ পূর্বে গায়েবী মামলার পৃষ্ঠপোষকতা করেছে, এখন পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে “মামলা বানিজ্য”
অতিসম্প্রতি পৃথিবীর ইতিহাসে ব্যতিক্রম ঘটনা ঘটে গেল রাজবাড়ী জেলায় গোয়াবন্দ এলাকায়। নূরুল পাগলা নামে এক ব্যক্তির লাশ কবর থেকে তুলে তৌহিদী জনতার ব্যানারে রাজপথে পুড়িয়ে দিয়ে উল্লাসের দৃশ্য বিবেকমানদেরবিবেককে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। অন্যান্য সকল ঘটনার মত এ মর্মেও ভারী কন্ঠে সরকার বলেছে “কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে”। কথিত তৌহিদী জনতাতো১৩ দিন পূর্ব থেকেই নুরুল পাগলার মাজার ভাঙ্গার প্রস্তুতি মূলক কর্মসূচী প্রকাশ্যে পালন করেছিল। তখন কেন সরকার ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী চৎবাবহঃরড়হ মূলক ব্যবস্থা নেয় নাই? প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে মাসহারা দিয়েই সকল রাজনৈতিক দল সিলেটের সাদা পাথর নামক “প্রকৃতির সমাহার” লুট করেছে, তখন সরকার কেন প্রতিরোধ করে নাই? সেগুন বার্গিচার অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানের এ্যাপার্টমেন্ট পল্টন থানা থেকে ৯০ থেকে ১২০ সেকেন্ডের দূরত্বে হওয়া স্বত্বেও মধ্যরাত থেকে সকাল হওয়া পর্যন্ত ফজলু সাহেবকে মাইকে অনবরত গালাগালি বন্ধ করার জন্য কোন পুলিশ কেন এগিয়ে আসে নাই?উযধশধ গবঃৎড়ঢ়ড়ষরঃধহ চড়ষরপব অপঃ অনুযায়ী এধরনের কর্মকান্ড ফৌজদারী অপরাধ জানা স্বত্বেও পুলিশ ছিল নির্বাক, যার জন্য মবকারীরা উৎসাহিত হয়েছে। আওয়ামীলীগ থেকে বহিস্কৃত মুক্তিযোদ্ধা লতিফ সিদ্দিকীর গালে যারা জুতা মারতে চাইলো তাদের কিছ্ ুহলো না- বরং মুক্তিযোদ্ধাদের সন্ত্রাস দমন আইনে গ্রেফতার করা হলো। শুধুমাত্র ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে বির্তকিত কথা বলে লতিফ সিদ্দিকী মন্ত্রীত্ব হারান নাই- প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় এর ক্ষমতা অপব্যবহারের কথা বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরাগ ভাজন হয়েছিলেন বলেই তাকে জেল খাটতে হয়েছিল। হজ্ব ও ধর্ম সম্পর্কে লতিফ সিদ্দিকী যে মন্তব্য করেছে তা সমর্থন করিনা, যা সমর্থন যোগ্য নহে বটে। ধর্ম সম্পর্কে উক্ত বির্তকিত বক্তব্যের পরিপেক্ষিতে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বকারী সম্মূখ যোদ্ধা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বড় ভাইয়ের পক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে ক্ষমা প্রার্থনা করে ধর্মের প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন করেছেন। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে পরিবারটির অবদান অনস্বীকার্য। স্মরন রাখা দরকার, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধকে বাদ দিয়ে বাঙ্গালীর ইতিহাস অপূর্ণ থেকে যাবে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন- “চাদাবাজদের তালিকা করা হচ্ছে”। প্রশ্ন উঠে, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনা হবে কবে? তবে কি জাতীয় নির্বাচনের পরে?নাকি এসব নীতি কথা বলে সরকার ঞরসব চধংং করছে? দৃশ্যত: প্রতিয়মান হয়- প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উপর ড. ইউনুস সরকারেরে নিয়ন্ত্রন নাই। এমতাবস্থায় নিশ্চয় ধারনা করা যায়, এ নড়বরে অবস্থায় ইউনুস সরকার কি গ্রহন যোগ্য নির্বাচন করতে পারবে? বিভিন্ন কারনে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার তাদের চলার পথ পিচ্ছিল করে ফেলেছেন- ফলে গন্তব্যে তারা কি পৌছতে পারবে? ব্যর্থতার জলন্ত পরিনাম তো ৫ই আগষ্ট (২০২৪); যার পুনরাবৃত্তি জাতির জন্য কি ভিন্ন কিছু অপেক্ষমান ?
“আদর্শ লিপি” নামক একটি বই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠ্য ছিল। “সদা সত্য কথা বলিবে” মর্মে একটি শ্লোক বা নীতি বাক্য তখন প্রাইমারী স্কুলেমুখস্ত করানো হতো। এমনি ভাবে সত্যের পুজা করার তাগিদ ধর্মীয় পুস্তক ছাড়াও রয়েছে সর্বক্ষেত্রে। কিন্তু এর অনুশীলন বা বাস্তবতা উচু থেকে নীচু পর্যন্ত কোথাও নাই। যে যতবড় ধান্দাবাজ সে সমাজে তত অগ্রগামী, রাজনীতি সহ সর্ব ক্ষেত্রে সে প্রতিষ্ঠিত । এ থেকে পরিত্রান পাওয়ার উপায় কি?
অভাব মানুষের চরম শত্রু। প্রবাদ রয়েছে যে- “অভাবে স্বভাব নষ্ট”, অন্যদিকে এককথায়ও প্রচলন রয়েছে “যার স্বভাব ভালো তার অভাব কেটে যায়”। আমাদের সমাজে অভাবী মানুষের সংখ্যার কমতি নেই, অন্যদিকে নৈতিকতাবিহীন স্বভাবের কারনেও মানুষ প্রচুর অর্থ বিত্তশালী হলেও অভাব তাদের শেষ হচ্ছে না, যার আছে তার আরো চাই এবং চাইই চাই। ফলে অর্থ বিত্তের পরিমান দেশ ছাড়িয়ে বিদেশে জমা ও বৃদ্ধি হচ্ছে এবং নৈতিকতাবিহীন লোকগুলি যখন অর্থবিত্তশালী হয়- তখন তারা সমাজ ও রাজনীতির উপর নিয়ন্ত্রন নিয়ে গোটা বিষয়টিকে কুষলিত করে।
সত্য কথাকে সমাজ এখন গুরুত্ব দেয় না। যে সত্য বলে তার জন্য যেমন বিপদ, যার উদ্দেশ্যে বলে সেও থাকে অসন্তুষ্ট। অবশেষে রিয়াল এ্যাডমিলার আলতাফ হোসেন চৌধুরীর (বিএনপি নেতা) বক্তব্যই ৯/৯/২০২৫ইং তারিখে অনুষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সত্য প্রমানিত হলো। তিনি বলেছিলেন যে- “আমরা দখল করেছি বাসষ্ট্যান্ড, বেবী টেক্সি ষ্ট্যান্ড ও লঞ্চ ঘাট, অন্যদিকে জামাতে ইসলামী দখল করেছে বিশ্ববিদ্যালয়”। চৌধুরী সাহেবের উক্ত সত্য ভাষনের যদি গুরত্ব দেয়া হতো তবে জনপ্রিয় দলকে এ শোচনীয় পরজয়ের জন্য অপেক্ষা করতে হতো না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনের প্রভাব বাংলাদেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর পড়তে পারে। স্মরন রাখা দরকার ছাত্র রাজনীতির প্রভাব জাতীয় রাজনীতির উপর রয়েছে। চৌধুরী সাহেবের সত্য কথার উপলব্ধি তার দলের নেতারা যদি উপলব্ধি করতো তবে হাটু ভাঙ্গা রেজাল্ট নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাড়ী ফিরতে হতো না।
অহেতুক প্রশংসা শোনা ও বলা আমাদের একটি মুদ্রা দোষ। যার ক্ষমতা বা অর্থ বিত্ত রয়েছে তারা প্রশংসা শুনতে খুবই ভালোবাসে। যিনি প্রশংসা করেন, তিনি স্বার্থ সিদ্দির জন্য করেন। প্রশংসা মানুষকে অন্ধ করে দেয়। ফলে সে তার দোষ ত্রুটি বা ক্ষমতার দাপটের অপকর্ম উপলব্ধি করে পারে না। যখন উপলব্ধি হয় তখন আর সংশোধনের সময় থাকে ন; এক/এগারো বা ৫ই আগষ্ট চলে আসে, পরিনাম যা হবার তাহাই হয়, পড়ে থাকে শুধু স্মৃতি, অভিযোগআর কলঙ্কের মাথাভারী বোঝা।
ব্যক্তিস্বার্থ যখন অগ্রাধিকার পায় তখন জাতীয় স্বার্থ হয় ভূলন্ঠিত। জামাতে ইসলাম একটি পুরাতন সংগঠন হলেও মুক্তিযুদ্ধে তাদের ভূমিকা ছিল বির্তকিত, অবস্থান ছিল জনগনের বিরুদ্ধে। অথচ নিজ স্বার্থে জামাতকে আওয়ামীলীগ ও বি এন পি এই দুই বড় দলই ব্যবহার করতে চেয়েছে; কিন্ত বাস্তবতা হলো সুকৌশলে উল্টো দুই দলকে ব্যবহার করে জামাত-শিবির এখন প্রতিষ্ঠিত। বড় দলগুলির স্বচ্ছতা বর্তমানে প্রশ্নবিদ্ধ। এখন গনমানুষ হাফছেড়ে বাঁচতে চায়, যার ফলে রাজনীতিতে এখন তৃতীয় শ্রোতের দাবী দিন দিন দৃশ্যমান হচ্ছে। উল্লেখ্য, দেশের সর্বশ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হল নির্বাচনে ৫৪টি আসনে ৫৩টি পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়লাভ করেছে। বস্তাপঁচা রাজনীতির পরিবর্তে রাজনীতিতে স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠা করা এখন সময়ের দাবী। “মিথ্যার” অবসান হউক- প্রতিষ্ঠিত হউক “সত্য”। মিথার কাছে জাতি যেন পরাজিত না হয়।
লেখক: কলামইষ্ট ও সিনিয়র আইনজীবী।
এই সাইটের সব ধরণের সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও এবং ভিডিও কন্টেন্ট কপিরাইট আইন দ্বারা সুরক্ষিত। বিনা অনুমতিতে এই কন্টেন্ট ব্যবহারের প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং আইনত শাস্তিযোগ্য। আমরা আমাদের ব্যবহারকারীদের একটি সুরক্ষিত ও তথ্যবহুল অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আমাদের নিউজ সাইটের মাধ্যমে পাওয়া যেকোনো তথ্য ব্যবহারের আগে দয়া করে সেই তথ্যের উৎস যাচাই করতে ভুলবেন না। আপনাদের সমর্থন এবং সহযোগিতা আমাদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। আমাদের সাথেই থাকুন, সর্বশেষ খবর এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য পেতে।