বাংলাদেশের পবিত্র ভূমির মতো বিশ্বে আরেকটি দেশ নেই এমন উর্বরতার নির্ভর। তৎরূপ এদেশের প্রতিটি প্রতিটি মানুষ সাহসী দেশপ্রেমিক (রাজনৈতিক ব্যতিড)। প্রত্যকে ভিন্ন ভিন্ন প্রতিভার অধিকারী। বহিঃবিশ্বের আর কোন দেশে মাটির মতো উর্বর দেশের মানুষও কোথাও নেই। প্রকৃত দেশপ্রেমে উদ্বেলিত জনবান্ধন রুষ্ট প্রধানের জন্য এদেশের মানুষগুলোও ঐশ্বরিকভাবে আকাশছোঁয়ার মতো ক্ষমতাসীন। প্রয়োজন শুধু একজন সঠিক নেতৃত্বের রাষ্ট্রীয় ভাবে একটি গতিময়, দেশসেবায় উৎসর্গীকৃত প্রাণ ও স্থির সংকল্প সঞ্চারিত রাষ্ট্র নায়কের অপেক্ষায় তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষমান স্বাধীন বঙ্গবাসীর আশার আলোর দেখা মিলবে কী?
বঙ্গবাসীর প্রাণের স্পন্দনের সেই নেতা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত নিজেকে কেবল, জনসাধারণের সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে নিয়োজিত করবেন এবং তাঁদের কল্যাণে যুক্ত থাকবেন। সাধারণ মানুষের সংস্পর্শে থাকার সন্তুষ্টির চেয়ে; আর কোন বড় সন্তুষ্টি থাকবে না। দেশবাসীর আনন্দ- বেদনা, সুখ- দুঃখ, হাসি -কান্না ভাগাভাগি করে নেওয়াটা-ই হবে যার একমাত্র ব্রত। মানুষের সঙ্গে ব্যক্তিগত স্তরে যোগাযোগ, অনলাইন প্লাটফর্মগুলোতে তাঁর উপস্থিতি থাকবে দৃষ্টান্তমূলক। তিনি হবেন টেকনো -সেভিবা প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় বিচক্ষণ রাষ্টনায়কদের অন্যতম।
সাধারণ মানুষের কাছে অতি দ্রুত পৌঁছাতে এবং তাদের জীবনযাত্রায় পরিবর্তন নিয়ে আসতে। তিনি ওয়েব সিরিজকে কাজে লাগানোটা হবে দূরদর্শিতা রণকৌশলী যুদ্ধা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেমন, ফেসবুক, ইউটিউব, ট্যুইটার, ইন্সটাগ্রাম, সাউন্ড ক্লাইন্ড জাতীয় বিভিন্ন মাধ্যম সক্রিয়তায় অতি-স্বল্প সময়ে অধিক পরিমাণে সফলতা অর্জনের ভূমিকা রাখতে পারেন।
অবশেষে ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের জনগণের প্রচেষ্ঠায় শেখ হাসিনা সরকারকে নজিরবিহীন ভাবে পতনের মাধ্যমে জনগণ পুনরায় আশায় বাধেন বুক।
আমাদের দেশের অহংকার বিশ্ব নন্দিত স্কলার শান্তিতে নোবেল জয়ী ড. ইউনুস সাহেব বয়সেও প্রবীণ সর্বজনীন শ্রদ্ধাশীল বিশ্বস্ত অভিভাবক মনে করে, এক সাগর রক্ত আর লাখো মা বোনের সম্ভময়ের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন সোনার বাংলার একটি অতুলনীয়, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সুষ্ঠু নির্বাচনের আশায় তাঁর হাতে অর্পণ করেছেন দেশের ভার।
দুই
অতি দুঃখের কথা হলো। এই অভিভাবক তুল্য বিশ্ব নন্দিত নোভেল জয়ী আমাদের অহংকারের তিনমাস – ছয়মাস অতঃপর বছর পেরিয়ে দুই বছরের দিকে হাঁটছে! এই বিগত একবছরের প্রতিটি দিন দেশের মানুষকে যেভাবে কাটাতে হয়েছে! আশ্চর্য বিষয় হলেও সত্য এই অন্তবর্তীকালীন সরকার বিগত একবছরে খতিয়ানের কথা জনগণের মুখে অকপটে উচ্চারিত হচ্ছে ‘আগেই ভালো ছিলাম ’!
আমিও তাদের কথাকে একেবারে অমলক বলে ছুড়ে ফেলতে পারলে ভালো লাগতো। কিন্তু পারছিনা। কারণ পূর্বে যারা এই অবস্থানে ছিলেন তারা আখের গুছিয়েছে সত্যি কিন্তু একটা স্বাধীন রাষ্ট্রের এমন অচেনা পরিবেশ তৈরি হয়নি কখনো!
আমি কেন এ কথা অস্বীকার করবেন না মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা নিজেও। তিনিও অতীত – বর্তমান সবটাই অবগত যে, সাধারণ মানুষ এখন দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত? জনমনে হাজারো প্রশ্ন ভীড় করছে প্রতিনিয়ত! বর্তমান দেশের অন্তবর্তীকালীন সরকারের সময়সীমা ঠিক কতোদিন হবে? নাকি তারা নিজেরাই দীর্ঘমেয়াদি হয়ে উঠবেন? আর ইদানিং বলছেন তারা আমাদের সঙ্গে প্রত্যারণা করেনন। আমাদের বিশ্বাসের চরম অপমান করে এখন মসনদটি নিজেদের মনো করে দখলে নিয়েই নিলেন ?
আর তা না হলে, তারা কতোদিন পরে নির্বাচন দিবেন?
নতুন ভোটার তালিকা বৈধ হবে তো? সুষ্ঠ অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে পরিচালনা করবেন? দ্রব্য মুল্যের লাগামহীন ঘোড়ার টানতে পারবে কি লাগাম? দেশের কমড়ভাঙ্গা আইন শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার হতে কতোদিন সময় লাগবে? আসলে আশংকা যখন সম্ভাবনাকে পরাজিত করে তখন এমন নানাবিধ প্রশ্নই বড় হয়ে উঠে এরপর উপরোক্ত বিষয়গুলো তাদের করা জরুরি। এর একটাও ঠিকঠাক করবনি। তাঁরাও দলীয় সরকারের মতো আখেরগুছোতে আর প্রতিহিংসায় লিপ্ত।
বাংলাদেশের এখনকার অবস্থা এরচেয়ে ভিন্ন কিছু নয়, কোনো বিবেচনায়ই ব্যতিক্রম নয়। ইন্টারনেটে সোসালমিডিয়া এবং দেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ এবং একেবারে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বললে বুঝা যায় যে দেশের পরিস্থিতি একেবারে স্বাভাবিক মনে করার মতো কারণ নেই। যদি সমগ্র দেশের অনৈতিক কর্মকান্ড, আইনবহির্ভূত অপ্রীতিকর ঘটনার বিবরণকে জরিপ করলে দেখা যাবে প্রতি ঘন্টায় অঘটন ঘটে চলছে। এমন অবস্থাতে স্পষ্ট দেশে একটা সংকট তৈরি হয়েছে। এই সংকটকে অস্বীকার করার মধ্যে আত্মরিকতা থাকতে পারে, আত্মতৃপ্তিও থাকতে পারে কিন্তু এগুলো সমাধানের পথ বর্তায় না। আর এতো সব অনিশ্চয়তার কারণেই সাধারণ জনগণের প্রশ্ন উঠাচ্ছে ‘এর পর কী হবে? সেই সময় দেখতে হলে দেশ তলায় পৌঁছাতে পারে ; তাছাড়া য়ে সব হচ্ছে তা মানিনা। মানা যায় না’।
তিন
সত্যিইতো আমাদের দেশের যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তা প্রতিদিন উন্নতির বদলে অবনতির দিকে যাচ্ছে! এহেন অবস্থার জন্য অন্তবর্তীকালীন সরকার এর পক্ষ হতে দেশের রাজনৈতিক দল ও তাদের কর্মী সমর্থকরা দলগতভাবেই দায়ী করছেন! । আর এই দায় এই কারণেই যে, এখন দেশের যত্রতত্র খুন, অগ্নিসংযোগ, ছিনতাই, ডাকাতি, জবরদখল, টেণ্ডারভাজী, ধর্ষণ – গণধর্ষণ সহ এহেন কোনো সহিংসতার ঘটনা নেই যা ঘটছেনা!? সত্যিই তো ঘটছে। তাই রাজনৈতিক দলগুলো চাইলেও যেমন এ দায় অস্বীকার করতে পারবেন না, তেমনি এই পরিস্থিতি উত্তরণে রাজনৈতিক দলগুলোকে দায়ী করে রাজনৈতিক পদক্ষেপ না নেওয়া এবং নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানের ব্যর্থতার দায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের উপরেই বর্তায়। কেবল উচ্চ কন্ঠে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের দায়ী করে সরকার পার পেতে পারে না। শুধু তাই নয়, হুমকি শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে পরিস্থিতি অন্তবর্তীকালীন সরকারের অনুকূলে আসবে যারা উপদেষ্টা মন্ডলীকে এমন ধারণা দিচ্ছেন তারা নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করনের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ধারণা দিচ্ছেন বলে মনে হয় না। দেশের বীগত ১২ মাসের অবস্থা কখবোই গণতান্ত্রিক আচরণে গণ্য হতে পারে না।
দেশের আইন শৃঙ্খলা এখনো নড়বড়ে, তাই এটা বলাই যায়, আজকের ঘটনাই চূড়ান্ত নয়। আগামীকাল যদি আরো দুঃসংবাদ বয়ে আসে? সেই ভাবনায় এখনো কমবেশি সকলেই শংঙ্কিত।
ফেসবুক বন্ধু’র পোস্টে পড়লাম সে লিখেছেন, ‘নীজ দায়িত্বে নিরাপদে থাকুন’।
চলমান সহিংসতার দায় তাদের উপরেও এসে পড়ছে। রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব যাদের হাতে জনগণ তাদেরকেই দায়ী করবেন।
চার
এবার একটু দীর্ঘদিনের এক লজ্জার ঘটনা পূণরাবৃত্তির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছি ।
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরোলেও আমরা এখনো অবধি গণতান্ত্রিকভাবে আলাপ- আলোচনার মাধ্যমে কোনো সংগঠন পরিচালনা করতে অভস্ত্য হয়ে উঠতে সক্ষম নই।
ভাবতে লজ্জা হয় ; আমরা স্বাধীনতা হারিয়েছিলাম ইংল্যান্ডের একটি কোম্পানির কাছে!
অথচ আজও সেই ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানি বহালতবিয়তে টিকে আছে! এই বিষয়টি আমাকে বর্তমানে ভীষণ ভাবাচ্ছে! কারণ, আমরা কি সেই হার- এর কথা একেবারে বেমালুম ভুলে গেছি? নাকি সেই হার থেকেও আমরা কোনো শিক্ষা নিতে পারিনি?
পারিনি বলেই আজও আমরা একটি সত্যিকারের কোম্পানি গড়তে এমন কী পরিচালনা করতে শিখিনি! আর যার কারণেই প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে আমাদের অবস্থা নিম্নগামী। এই যোগ্যতা অর্জনের দিকে জাতিকে এগিয়ে নেয়ার দায়িত্ব ছিলো দেশের রাজনৈতিক দলের। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো ব্যস্তছিলো আদিম পদ্ধতিতে নিজেদের সম্পদ আহরণের কাজে। আর সেই কারণেই তাদের কাজে ছিলোনা স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা। স্বাধীন বাংলাদেশে যুগেযুগে নেতাদের যে সকল কীর্তিগাঁথা প্রকাশিত হয়েছে, এমন দেখে পেশাদার দূর্বৃত্তরা এখন লজ্জা পাচ্ছে!
সভ্য সমাজের অনুকরণে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের রূপ চরিত্র বদলাতে হবে। এই পূর্ণ গঠনে তাদেরকে ও এগিয়ে আসতে হবে যারা পরিবার তন্ত্রের সমর্থক ছিলেন না, যারা মনোনয়ন বানিজ্যে বিপুল অংকের টাকা কামানোর মোহে অযোগ্য’র হাতে তুলে দিতেন না দেশের দেশের ভবিষ্যত, যারা দলের নামে চাঁদা তুলে নিজেদের পকেটে রাখেনি কখনো, যারা দেশের অর্থ আত্মসাৎ করে বিদেশে প্রেরণ করেনি, ক্ষমতার অপব্যবহার করে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করেনননি, যারা দলের অভিজ্ঞ এবং ত্যাগী কর্মীদের অবজ্ঞা অবহেলা করেননি। (এখানে বলা প্রয়োজন কর্মীদেরও সৎ হবার বিকল্প নেই। কারণ, নেতাদের পকেট কাটা কর্মী দিয়ে সৎ রাজনীতি সম্ভব নয়)।
পাঁচ
সক্ষম হবেন কবে এমন আরও নানাবিধ প্রশ্নের উত্তর খোঁজে যাচ্ছেন জনগণ।
নিত্য প্রয়োজনীয় সবকিছুর দাম যে হারে বেড়েই চলেছে তাতে জনগণ অনিশ্চয়তার মধ্যে কাটছে জীবন যাপন । বীগত আওয়ামীলীগ সরকার দীর্ঘদিন রাষ্ট্র পরিচালনা করেও তারা যে রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যর্থ হয়েছেন সেটা বলার অবকাশ থাকেনা। ৫ আগষ্ট তার সাক্ষী হয়ে আছে। সে প্রসঙ্গে আর না যাই। আমাদের দেশের বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালোচনা এবং সংকটময় পরিস্থিতির উত্তরণের পথ নির্ণয়ের চেষ্টা করি।
বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় জীবনে সবচেয়ে আলোচ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের নাম হচ্ছে সংস্কার।।
যারা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আছেন তাদের অন্তর্গত ভাবনা জানিনা। তবে কি তারা কি এ খবর জানেন, দেশের জনগণের এই ভাবনার সময়ের মাইল মিটার আরও সুদীর্ঘ । আর এই থেকেই স্পষ্ট হয় যে, বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রথমেই যে কাজটি করা জরুরি সেটি হলো, রাজনৈতিক সংস্কার করণ। কারণ রাজনীতিকে যদি নীতির রাজা পদবাচ্য হতে হয় তাহলে তো সংস্কারের কোন বিকল্প নেই। দীর্ঘদিনে পুঞ্জিভূত জঞ্জাল জাতীয় জীবনে যেভাবে জগদ্দল পাথরের মত চেপে বসেছে। তাকে অপসারণ করতে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক স্বার্থে সংস্কারের আবশ্যকতা সুদীর্ঘ একটা সময়ের দাবী ছিল। বর্তমানেও তা একই আওয়াজে চলমান। কিন্তু এদের বলে কি হবে এদের বুদ্ধিদাতারা কি জন্য মসনদ দখল রয়েছেন!
আমি আশাবাদ মানুষ মানুষ তাই যতোটা দেখছি, সেই থেকে কিছুটা আশাবাদী দেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীসমর্থকদের মধ্যে বোধদয় উদয় হয়েছে। তাই সময়ের সাথে সংঙ্গতি রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর মেনিফেস্টোতে সংস্কার বা পরিবর্তন আনতে হবে।
এরপর কী হবে সেই ভাবনার সময় কোথায়? প্রতিদিন যখন আগের দিনের চেয়ে উদ্বেগজনক হয়ে উঠে, অনিশ্চয়তা যখন গতকালের চেয়ে গভীর ভাবে! লাল সবুজের পতাকায় ‘খামচে ধরেছে পুরুষ শুঁকুন’!
স্বাধীন বাংলাদেশ কেমন অনিশ্চয়তার দিকে এগিয়ে চলছে! সত্যি বলতে স্বাধীনতা পরবর্তী আমাদের দেশের শাসন ব্যবস্থা যাদের বা যে দলের হাতেই গিয়েছে। তারা কেউ দেশের জনগণের কথা ভাবেননি! সবাই তাদের আখের গুছিয়ে গেছেন।
ছয়
এভাবে দেশ বেশিদিন চলতে থাকলে দেশবাসীর মনের স্থিরতা হারিয়ে যদি অস্থির হয়ে উঠে! জনগণের নীরবতায় দেশ পরিচালনায় দেশের মানুষের চাহিদা মেটাতে সমর্থ না হয়ে। পূর্বের মতো আপনারাও যদি প্রতিহিংসায় বশতি গড়েন। আপনারাও ভুল করবেন। এটি বিশ্বের অন্যদেশের মতো নয়। এই দেশবাসী আজ এবং আগামীকালের যে কোনো সময় যে কোনো পরিস্থিতি তৈরি করেেত পারেন। কারণ আপনাদের পূর্ববর্তী সরকার প্রায় কেউ মেয়াদোত্তীর্ণ হবার সাথে ক্ষমতা হস্তান্তর করেননি। এই বঙ্গবাসী সংগ্রামী বিপ্লবী তাদের সম্মিলিত আন্দোলন করে টেনে নামিয়েছেন। ভাবনার বিষয় তারা ছিলেন দলীয় সরকার। তাদেরকেই নাস্তানাবুদ বানিয়ে গদিচ্যুত করতে বাধ্য করেছে। আপনারা কিন্তু দলীয় সরকারও নন। সেই ভাবনায় বলছি, আপনি দেশবাসীর হৃদয়ে থাকার ব্রত নিয়ে, আপনাদের সবচেয়ে সুন্দর অতিদ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত দলের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে নিজের অবস্থানের পার্থক্য তৈরি করে সমগ্র দেশবাসীর দোয়া, ভালোবাসায় বাঁচুন।
লেখকঃ কবি- সম্পাদক – প্রাবন্ধিক।
এই সাইটের সব ধরণের সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও এবং ভিডিও কন্টেন্ট কপিরাইট আইন দ্বারা সুরক্ষিত। বিনা অনুমতিতে এই কন্টেন্ট ব্যবহারের প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং আইনত শাস্তিযোগ্য। আমরা আমাদের ব্যবহারকারীদের একটি সুরক্ষিত ও তথ্যবহুল অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আমাদের নিউজ সাইটের মাধ্যমে পাওয়া যেকোনো তথ্য ব্যবহারের আগে দয়া করে সেই তথ্যের উৎস যাচাই করতে ভুলবেন না। আপনাদের সমর্থন এবং সহযোগিতা আমাদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। আমাদের সাথেই থাকুন, সর্বশেষ খবর এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য পেতে।
